বিশা ইউনিয়নের গ্রামীন বা লোকজ সমৃদ্ধ সংস্কৃতির পরিচয় মিলে। বৃটিশ শাসনামলে কীর্তন,জারী,পালাগান,কবিগান,বাউল,মুর্শিদী,লোকগীতি,ভাওয়াইয়া,যাত্রা ইত্যাদি অনুষ্ঠান হতো নানা উৎসব উপলক্ষ্যে। তখন বর্ষায় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার গান অনুষ্ঠানও উপভোগ করতেন নদী তীরের মানুষ। সারা রাত জেগে জ্যোসনাা রাতে লোকজন পুঁথিপাঠ,পাঁচটাকার কিচ্ছা (রাত চুক্তিতে গল্প কথা) শুনতেন। আগে জমিদার বা ধনাঢ্য পোদ্দার ব্যক্তিরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। গ্রামীন খেলা ধুলাও চলত সমান তালে। এখানকার বেশির ভাগ লোকই গ্রামীণ সমাজে বসবাস করে। তাদের বেশির ভাগই মুসলমান তবে কিছু সংখ্যক হিন্দু বসবাস করে। মুসলমানদের প্রধান উৎসবের নাম ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, এছাড়া বিযে উপলক্ষে ও বিশেষ সাংকৃতিক অনুষ্টানের আয়োজন হয়ে থাকে। এছাড়া বিভিন্ন পূজা পর্বন গ্রাম বাংলার সংস্কৃতির ধারা মেনেই সনাতন হিন্দু দুর্গা পূজা, দোল উৎসবের আয়োজন করে থাকে। এলাকায় কোন উপজাতী সংখ্যা লঘুর বসবাস নেই।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS